একুশের একগুচ্ছ কবিতা ১।একুশ ও বসন্ত একদিন বসন্তে চূড়া-থই-থই ফিনকি দিয়ে ফুল একদিন বসন্তে কা-কা-বুলেট, ভীষণ কর্কশ অনেকদিন ওরকম লাল ফুল প্রজনন করেনি ইতিহাস আমি কতোকাল ধরে প্রসূনধাত্রীবিদ্যার পাঠে আমাদের বঙ্গীয় পাঠশালায় একা একা বসে আছি পিঠাপিঠি সতীর্থরা লাল...
এখন যেখানে লিখি : http://shorob.com/author/yaad/ একুশ শস্ত্রভৃতেরা দাঁড়ায়ে যেন শাকুনিক, আসছে এগিয়ে নির্ভীক বাংলা সৈনিক দাবি একটাই, "রাষ্ট্রভাষা বাংলা চাই!" দোর্দন্ড প্রতাপের হুঙ্কার অসহায় মায়ের অধিকারে হস্তক্ষেপ যেথায়। তুলে দাও অদ্রি-গিরি তাদের সামনে তবুও...
আমি কিছু জানি না........... একুশের ঋণ হে অমর একুশে ফেব্রুয়ারী তুমি এসেছো রক্তের বিনিময়ে। হে মহান একুশে ফেব্রুয়ারী তোমার জন্য জীবন দিয়াছে ...
একুশ মানে একুশ মানে, বীর বাঙ্গালির রক্তে ভেজা হাত। একুশ মানে, ভাই হারানো বোনের মোনাজাত। একুশ মানে, বাংলা কবির মনে বড় আশা। একুশ মানে, লক্ষ মুখের প্রিয় বাংলা ভাষা। একুশ মানে, তপ্ত পথে মুষ্ঠি বাঁধা হাত। একুশ মানে, কুচক্রীদের করিয়ে দেওয়া কাত। একুশ মানে, কৃষক...
আমি বিজয় নিয়ে তবেই বাড়ি ফিরব মা... একুশ মানে প্রভাতফেরি নতুন রাঙা ভোর, একুশ মানে কন্ঠে কন্ঠে প্রতিবাদী স্বর। একুশ মানে কৃষ্ণচূড়ার অমর রক্ত বর্ণ, একুশ মানে মাতৃভাষা অমূল্য স্বর্ণ। একুশ মানে নগ্ন পায়ে শোকের আত্মপ্রকাশ, একুশ মানে বিজয় পথে নেয়া মুক্তশ্বাস। একুশ মোদের বিজয়...
আমি কিছু জানি না........... একুশে ফেব্রুয়ারী নিয়ে আমার কবিতা প্রকাশ করব ১লা ফেব্রুয়ারী।
প্রতিটি গোধূলিই একটি দিনের মৃত্যুর ঘোষণা। মা -আবু জাঈদ উৎসর্গঃ গার্মেন্টস শ্রমিকদের মা সামনে ফেব্রুয়ারি মাসে তরে একটা শাড়ি কিন্না দিমু সাড়ে তিন'শ ট্যাকার টাঙ্গাইলা শাড়ি, একুশ তারিখে নাকি আমগো আলগা বোনাস দিব মা, ঐ যে তুই কইছিলি না, তর একটা ভাই নাকি মরলো, কারা বলে গুলি...
ওরা দু:সাহসী দিয়েছিল তাজা রক্ত নাংগা পায়ে মারিয়েছিল রাজপথ। আমরা সাহসী হয়তো অতটা নয় তবে আমাদের রক্তৃ আছে। আমাদের সংখ্যা যদিও অনেক কম তবে আরেক ফাল্গুনে দ্বিগুণ হব।
আমি কিছু জানি না........... একুশে ফেব্রুয়ারী নিয়ে আমার কবিতা প্রকাশ করব ১লা ফেব্রুয়ারী।
'কাটায়ে উঠেছি ধর্ম আফিম নেশা/ধ্বংস করেছি ধর্ম যাজকী পেশা,/ভাংগি মন্দির ভাংগি মসজিদ/ভাংগি গীর্জা--গাহি সংগীত' - নজরুল কাল অমর একুশে ফেব্রুয়ারী। সে উপলক্ষে একুশের প্রথম কবিতা ও প্রথম গান। কবি মাহবুবুল আলম চৌধুরী রচিত একুশের প্রথম কবিতাঃ 'আজ আমি এখানে কাঁদতে আসিনি, ফাঁসির দাবী...
ওগো বাংলা, বাংলা আমার আমায় বেঁধেছো কোন সে সুতোর ভাঁজে। আমার আজও স্বপ্ন ছুটে তোমায় সঙ্গী করে আমার ভাবনার বাসা বাঁধে তোমার প্রাণের মাঝে। আমার মায়ের মধুর হাসি আজও বাংলায় ফুটে রাখালের বাঁশির সুর আজও বাংলায় বাজে, আজও জোৎস্না রাতে প্রিয়ার মন বাংলার গানে ভরে কুয়াশা ভেজা ঘাসে...
anik_islam1971@yahoo.com
আজি আমার অমর বাংলা প্রাণ বেঁধেছে সুরের টানে। স্বপ্ন ছুটে আজও বাংলার সনে ভাবনার বাসা বাঁধে বাংলার দানে। মায়ের মুখের মধুর হাসি আজও বাংলায় ফুটে, রাখালের বাঁশির সুর আজও বাংলায় জোটে। জোৎস্না রাতের প্রিয়ার মন আজও বাংলার গানে ভেজে, ...
অনেক দিন থেকেই অফ লাইনে সামু পড়ি। কখনো লিখিনি। কি লিখবো, কি লিখবো... করে করে এই কবিতা টি তুলে দিলাম। জানিনা সারা বিশ্বের বাংগালী ভাই-বোনে দের কেমন লাগবে? একুশে ফেব্রুয়ারী উপলক্ষে ভার্সিটি জীবনে "একুশ" দেয়াল পত্রিকাই লিখেছিলাম। প্রিয় বর্নমালা এক গুচ্ছ গোলাপ হাতে শিশির...
মহাজাগতিক সংস্কৃতির পথে .. .. একুশের প্রথম কবিতা ‘কাঁদতে আসিনি ফাঁসির দাবী নিয়ে এসেছি” রিখেছেন মাহবুব আলম চৌধুরী। তিনি তখন চট্টগ্রাম সর্বদলীয় রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদের আহ্বায়ক। ২১ ফেব্রুয়ারি’র বিকেলে ঢাকায় ছাত্রদের মিছিলে গুলিবর্ষণের খবরে প্রচন্ড ক্ষুব্ধ হয়ে সেই রাতেই এই কবিতাটি লিখে...